Loading...
Digital Book
Loading...
ক্রায়োসার্জারি (Cryosurgery)
এইচএসসি
|
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
|
আইসিটি বিশ্ব ও বাংলাদেশ প্রেক্ষিত:
ব্লগ
ক্রায়োসার্জারি (Cryosurgery): গ্রিক শব্দ Cryo অর্থ বরফ-শীতল এবং Surgery অর্থ হাতে করা কাজ। ক্রায়োসার্জারি হচ্ছে এক প্রকার চিকিৎসা পদ্ধতি যার মাধ্যমে অত্যধিক নিম্ন তাপমাত্রা প্রয়োগ করে শরীরের অস্বাভাবিক এবং রোগাক্রান্ত টিস্যু ধ্বংস করা হয়। ক্রায়োসার্জারিকে অনেক সময় ক্রায়োথেরোপিও বলা হয়।
সুবিধা সমূহ:
1. খুব অল্প পরিমাণ রক্তপাতের মাধ্যমে ক্রায়োসার্জারি সম্পন্ন করা সম্ভব।
2. এ পদ্ধতিতে আক্রান্ত টিসু প্রায় সম্পূর্ণ রূপে ধ্বংস হয়ে যায়।
3. হিমায়িত করার জন্য যে যন্ত্রপাতির ব্যবহার হয় তা আকারে সেলাইয়ের সুচের মতো ফলে খুব অল্প পরিমাণ চামড়া কেটে সার্জারি সম্পন্ন করা সম্ভব হয়।
4. এ পদ্ধতিতে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়া রোগীকে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা সম্ভব।
5. যে সব রোগী শারীরিকভাবে অনেক দুর্বল, সার্জারি করা সম্ভব নয় বা সার্জারি করতে ভয় পান তাদের জন্য ক্রায়োথেরাপি একটি অধিক ব্যবহৃত চিকিৎসা পদ্ধতি।
ক্রায়োসার্জারিতে যে সব রোগের চিকিৎসা করা হয়:
ত্বকের ছোট টিউমার, তিল, আঁচিল, ত্বকের ছোট ছোট ক্যান্সার, লিভার ক্যান্সার, প্রস্টেট ক্যান্সার, ফুসফুস ক্যান্সার, মুখ বা ওরাল ক্যান্সার সহ অসুস্থত ত্বক সতেজ করে তুলতে ক্রায়োসার্জারি ব্যবহার করো হয়।
ক্রায়োসার্জারির পদ্ধতি: ক্রায়োথেরাপিতে টিউমার টিস্যুর তাপমাত্রা ১২ সেকেন্ডের ভিতরে কমিয়ে -৪০ থেকে -৫০ সে. তাপমাত্রায় নিয়ে আসা হয়। এই সময় একটি সূচের প্রান্ত দিয়ে টিউমার টিস্যুর ভিতরে খুব দ্রুত (তরল অক্সিজেন, তরল নাইট্রোজেন, নাইট্রাস অক্সাইড, কার্বন ডাই-অক্সাইড, আর্গন, ইথাইল ক্লোরাইড, ফ্লোরিনেটেড হাইড্রোবার্বন)গ্যাস নিঃসরণ করানো হয়। তাপমাত্রা অত্যধিক হ্রাসের ফলে কোষের পানি জমাটবদ্ধ হয়ে ঐ টিস্যুটি একটি বরফপিন্ডে পরিণত হয়। বরফ পিণ্ডের ভেতরে টিউমার টিস্যুটি আটকা পড়ে গেলে এতে রক্ত ও অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। কারণ অত শীতল তাপমাত্রায় রক্তে অক্সিজেন পরিবহন সম্ভব হয় না। এর ফলে জমাটবদ্ধ অবস্থায় টিউমার টিস্যুটির ক্ষয় সাধিত হয়। এরপর টিউমার টিস্যুটির তাপমাত্রা স্বাভাবিক করা হয় অর্থাৎ ২০ থেকে ৪০ সে. এ উঠানো হয়। তখন জমাটবদ্ধ টিউমার টিস্যুটির বরফ গলে যায় এবং টিস্যুটি ধ্বংস হয়ে যায়। ক্রায়োসার্জারিতে চিকিৎসক টিউমার টিস্যুর তাপমাত্রার হ্রাস-বৃদ্ধি এবং বরফ খণ্ডের আকার আকৃতি নিয়ন্ত্রণে রাখেন। ক্রায়োসার্জাতে তাপমাত্রার হ্রাস-বৃদ্ধি এই প্রক্রিয়াটি ততক্ষণ যাবত চলতে থাকে যতক্ষণ না পুরো টিউমারটি এবং এর আশপাশের টিস্যু পাঁচ তেকে ১০ মি.মি. পুরু বরফ দ্বারা ভালভাবে আবৃত হয়। প্রয়োজন সাপেক্ষে এই প্রক্রিয়াটি দুই থেকে তিনবার সম্পন্ন করা হয়।
ক্রায়োসার্জারিতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার: যে সব চিকিৎসকগন ক্রায়োসার্জারি নিয়ে গবেষণা করেন তারা তাদের মধ্যে মত বিনিময়ের জন্য এবং গবেষণার ফলাফল একে অন্যের সাথে শেয়ার করার জন্য আইসিটি (ICT) ব্যবহার করতে পারেন। রোগীর বিভিন্ন তথ্য, ক্রয়োসার্জারি সংক্রান্ত বিভিন্ন গবেষণার ফলাফল সংরক্ষণের জন্য আইসিটি ব্যবহার করা যায়। তাপমাত্রার হ্রাস-বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণের জন্য কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত সিস্টেম ব্যবহার করা যায়। প্রশিক্ষণার্থী ডাক্তারদের ক্রায়োসার্জারি পদ্ধতি প্রশিক্ষণের জন্য আইসিটি ব্যবহার করা যায়।
সুবিধা সমূহ:
1. খুব অল্প পরিমাণ রক্তপাতের মাধ্যমে ক্রায়োসার্জারি সম্পন্ন করা সম্ভব।
2. এ পদ্ধতিতে আক্রান্ত টিসু প্রায় সম্পূর্ণ রূপে ধ্বংস হয়ে যায়।
3. হিমায়িত করার জন্য যে যন্ত্রপাতির ব্যবহার হয় তা আকারে সেলাইয়ের সুচের মতো ফলে খুব অল্প পরিমাণ চামড়া কেটে সার্জারি সম্পন্ন করা সম্ভব হয়।
4. এ পদ্ধতিতে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়া রোগীকে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা সম্ভব।
5. যে সব রোগী শারীরিকভাবে অনেক দুর্বল, সার্জারি করা সম্ভব নয় বা সার্জারি করতে ভয় পান তাদের জন্য ক্রায়োথেরাপি একটি অধিক ব্যবহৃত চিকিৎসা পদ্ধতি।
ক্রায়োসার্জারিতে যে সব রোগের চিকিৎসা করা হয়:
ত্বকের ছোট টিউমার, তিল, আঁচিল, ত্বকের ছোট ছোট ক্যান্সার, লিভার ক্যান্সার, প্রস্টেট ক্যান্সার, ফুসফুস ক্যান্সার, মুখ বা ওরাল ক্যান্সার সহ অসুস্থত ত্বক সতেজ করে তুলতে ক্রায়োসার্জারি ব্যবহার করো হয়।
ক্রায়োসার্জারির পদ্ধতি: ক্রায়োথেরাপিতে টিউমার টিস্যুর তাপমাত্রা ১২ সেকেন্ডের ভিতরে কমিয়ে -৪০ থেকে -৫০ সে. তাপমাত্রায় নিয়ে আসা হয়। এই সময় একটি সূচের প্রান্ত দিয়ে টিউমার টিস্যুর ভিতরে খুব দ্রুত (তরল অক্সিজেন, তরল নাইট্রোজেন, নাইট্রাস অক্সাইড, কার্বন ডাই-অক্সাইড, আর্গন, ইথাইল ক্লোরাইড, ফ্লোরিনেটেড হাইড্রোবার্বন)গ্যাস নিঃসরণ করানো হয়। তাপমাত্রা অত্যধিক হ্রাসের ফলে কোষের পানি জমাটবদ্ধ হয়ে ঐ টিস্যুটি একটি বরফপিন্ডে পরিণত হয়। বরফ পিণ্ডের ভেতরে টিউমার টিস্যুটি আটকা পড়ে গেলে এতে রক্ত ও অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। কারণ অত শীতল তাপমাত্রায় রক্তে অক্সিজেন পরিবহন সম্ভব হয় না। এর ফলে জমাটবদ্ধ অবস্থায় টিউমার টিস্যুটির ক্ষয় সাধিত হয়। এরপর টিউমার টিস্যুটির তাপমাত্রা স্বাভাবিক করা হয় অর্থাৎ ২০ থেকে ৪০ সে. এ উঠানো হয়। তখন জমাটবদ্ধ টিউমার টিস্যুটির বরফ গলে যায় এবং টিস্যুটি ধ্বংস হয়ে যায়। ক্রায়োসার্জারিতে চিকিৎসক টিউমার টিস্যুর তাপমাত্রার হ্রাস-বৃদ্ধি এবং বরফ খণ্ডের আকার আকৃতি নিয়ন্ত্রণে রাখেন। ক্রায়োসার্জাতে তাপমাত্রার হ্রাস-বৃদ্ধি এই প্রক্রিয়াটি ততক্ষণ যাবত চলতে থাকে যতক্ষণ না পুরো টিউমারটি এবং এর আশপাশের টিস্যু পাঁচ তেকে ১০ মি.মি. পুরু বরফ দ্বারা ভালভাবে আবৃত হয়। প্রয়োজন সাপেক্ষে এই প্রক্রিয়াটি দুই থেকে তিনবার সম্পন্ন করা হয়।
ক্রায়োসার্জারিতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার: যে সব চিকিৎসকগন ক্রায়োসার্জারি নিয়ে গবেষণা করেন তারা তাদের মধ্যে মত বিনিময়ের জন্য এবং গবেষণার ফলাফল একে অন্যের সাথে শেয়ার করার জন্য আইসিটি (ICT) ব্যবহার করতে পারেন। রোগীর বিভিন্ন তথ্য, ক্রয়োসার্জারি সংক্রান্ত বিভিন্ন গবেষণার ফলাফল সংরক্ষণের জন্য আইসিটি ব্যবহার করা যায়। তাপমাত্রার হ্রাস-বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণের জন্য কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত সিস্টেম ব্যবহার করা যায়। প্রশিক্ষণার্থী ডাক্তারদের ক্রায়োসার্জারি পদ্ধতি প্রশিক্ষণের জন্য আইসিটি ব্যবহার করা যায়।
: 0
: 0
:
126
Author
Date
27-10-2025
: 0
: 0
:
159
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
৩য় অধ্যায় |
বাইনারি সংখ্যার যোগ-বিয়োগ
: 0
: 0
:
71
এইচএসসি |
বাংলা |
৩য় অধ্যায় |
কারক
: 0
: 0
:
177
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
২য় অধ্যায় |
ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড
: 0
: 0
:
92
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
১ম অধ্যায় |
ন্যানোটেকনোলজি
: 0
: 0
:
76
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
৩য় অধ্যায় |
ফ্লিপ-ফ্লপ এবং রেজিস্টার
: 0
: 0
:
114
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
১ম অধ্যায় |
ডাটা
: 0
: 0
:
88
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
৩য় অধ্যায় |
বাইনারি সংখ্যার যোগ-বিয়োগ
: 0
: 0
:
111
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
১ম অধ্যায় |
ডাটা
: 0
: 0
:
108
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
৩য় অধ্যায় |
ফ্লিপ-ফ্লপ এবং রেজিস্টার
: 0
: 0
:
115
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
২য় অধ্যায় |
নেটওয়ার্ক
ডিজিটাল স্কুল কলেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম- এসসিএমএস দেশের সর্বাধুনিক পূর্ণাঙ্গ স্মার্ট স্কুল কলেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে এবং আপনার প্রতিষ্ঠানটিকে বিশ্ববাসীর কাছে আদর্শ হিসেবে উপস্থাপন করতে এসসিএমএস পরিবারের একজন গর্বিত সদস্য হোন। বিদ্যার্থীগণ এসসিএমএস এর বিশাল তথ্য ভাণ্ডার থেকে ব্লগ, বড় প্রশ্ন, ছোট প্রশ্ন, বহুনির্বাচনী প্রশ্ন, উপকরণ, ডিজিটাল বই, ইলেক্ট্রনিক্স বই, গান, কবিতা, রচনা, ছড়াসহ বিভিন্ন বিষয়ের অধ্যয়ন করতে পারবে। বিদ্যার্থীগণ এসসিএমএস এর তথ্য ভাণ্ডার ব্যবহার করে নিজেদের স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হবে সেই প্রত্যাশা এবং শুভকামনা রাখি।
Copyright 2025 School College Management System All Right Reserved.
|
Developed by Sabyasachi Bairagi