Loading...
Digital Book
Loading...
প্যারিটি বিট কী? এর প্রকারভেদ ও প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ কর।
এইচএসসি
|
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
|
সংখ্যা পদ্ধতি:
প্যারিটি বিট
প্যারিটি বিট (Parity Bit): বাইনারি ডেটা বা কোডকে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে সঠিক ভাবে প্রেরণ করার জন্য প্রেরিত তথ্যের সাথে যে অতিরিক্ত বিট যুক্ত করা হয় তাকে প্যারিটি বিট বলা হয়।
সাধারণত প্যারিটি বিট কোড গ্রুপের MSB (Most Significant Bit) এর বাম পাশে বসানো হয়। তবে LSB (Least Significant Bit) এর ডান পাশে প্যারিটি বিট বসানো যায়। কোডে উপস্থিত ১ এর মোট সংখ্যার উপর নির্ভর করে প্যারিটি বিটের মান ০ বা ১ হতে পারে।
প্যারিটি বিট পদ্ধতিঃ তথ্যের নির্ভুলতা অর্থাৎ ত্রুটি সনাক্ত করার জন্য সবচেয়ে সহজতম পদ্ধতি হল প্যারিটি বিট পদ্ধতি। প্যারিটি বিটের দুটি পদ্ধতি প্রচলিত রয়েছে। যথা:
(ক) জোড় প্যারিটি (Even Parity) এবং
(খ) বিজোড় প্যারিটি (Odd Parity)
(ক) জোড় প্যারিটি (Even Parity): যদি প্যারিটি বিটসহ কোডকৃত শব্দে মোট ১ এর সংখ্যা জোড় হয় অর্থাৎ ১ জোড় সংখ্যক বার থাকলে তাকে জোড় প্যারিটি বলে।
(ক) জোড় প্যারিটি (Even Parity) = ১ ০ ১ ১ ০ ১ ১ ০ ১
(খ) বিজোড় প্যারিটি (Odd Parity): যদি প্যারিটি বিটসহ কোডকৃত শব্দে মোট ১ এর সংখ্যা বিজোড় হয় অর্থাৎ ১ বিজোড় সংখ্যক বার থাকলে তাকে বিজোড় প্যারিটি বলে।
(খ) বিজোড় প্যারিটি (Odd Parity) = ১ ০ ০ ১ ০ ১ ১ ০ ১
প্যারিটি বিটের প্রয়োজনীয়তাঃ নিম্নে প্যারিটি বিটের প্রয়োজনীয়তা দেয়া হল:
1. একস্থান হতে অন্যস্থানে ডেটা প্রেরণের সময় প্রেরিত ডেটা এবং স্থানান্তরিত ডেটার মধ্যে গরমিল অর্থাৎ ভুল নির্ণয়ে প্যারিটি বিট একটি সহজ ও কার্যকর পদ্ধতি।
2. প্যারিটি বিট স্থানান্তরিত ডেটার নির্ভরযোগ্যতা অর্থাৎ নির্ভুলতা বাড়াতে ব্যবহার করা হয়।
3. স্থানাস্তরিত ডেটার মধ্যে কোন অবাঞ্ছিত সংকেত যুক্ত হয়েছে কি না তা পরীক্ষা করার জন্য প্যারিটি বিট ব্যবহার করা হয়।
4. সতরং প্রেরিত ডেটার নির্ভুলতা এবং ডেটার মধ্যে ভুল শনাক্তকরণে প্যারিটি বিটের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
সাধারণত প্যারিটি বিট কোড গ্রুপের MSB (Most Significant Bit) এর বাম পাশে বসানো হয়। তবে LSB (Least Significant Bit) এর ডান পাশে প্যারিটি বিট বসানো যায়। কোডে উপস্থিত ১ এর মোট সংখ্যার উপর নির্ভর করে প্যারিটি বিটের মান ০ বা ১ হতে পারে।
প্যারিটি বিট পদ্ধতিঃ তথ্যের নির্ভুলতা অর্থাৎ ত্রুটি সনাক্ত করার জন্য সবচেয়ে সহজতম পদ্ধতি হল প্যারিটি বিট পদ্ধতি। প্যারিটি বিটের দুটি পদ্ধতি প্রচলিত রয়েছে। যথা:
(ক) জোড় প্যারিটি (Even Parity) এবং
(খ) বিজোড় প্যারিটি (Odd Parity)
(ক) জোড় প্যারিটি (Even Parity): যদি প্যারিটি বিটসহ কোডকৃত শব্দে মোট ১ এর সংখ্যা জোড় হয় অর্থাৎ ১ জোড় সংখ্যক বার থাকলে তাকে জোড় প্যারিটি বলে।
(ক) জোড় প্যারিটি (Even Parity) = ১ ০ ১ ১ ০ ১ ১ ০ ১
(খ) বিজোড় প্যারিটি (Odd Parity): যদি প্যারিটি বিটসহ কোডকৃত শব্দে মোট ১ এর সংখ্যা বিজোড় হয় অর্থাৎ ১ বিজোড় সংখ্যক বার থাকলে তাকে বিজোড় প্যারিটি বলে।
(খ) বিজোড় প্যারিটি (Odd Parity) = ১ ০ ০ ১ ০ ১ ১ ০ ১
প্যারিটি বিটের প্রয়োজনীয়তাঃ নিম্নে প্যারিটি বিটের প্রয়োজনীয়তা দেয়া হল:
1. একস্থান হতে অন্যস্থানে ডেটা প্রেরণের সময় প্রেরিত ডেটা এবং স্থানান্তরিত ডেটার মধ্যে গরমিল অর্থাৎ ভুল নির্ণয়ে প্যারিটি বিট একটি সহজ ও কার্যকর পদ্ধতি।
2. প্যারিটি বিট স্থানান্তরিত ডেটার নির্ভরযোগ্যতা অর্থাৎ নির্ভুলতা বাড়াতে ব্যবহার করা হয়।
3. স্থানাস্তরিত ডেটার মধ্যে কোন অবাঞ্ছিত সংকেত যুক্ত হয়েছে কি না তা পরীক্ষা করার জন্য প্যারিটি বিট ব্যবহার করা হয়।
4. সতরং প্রেরিত ডেটার নির্ভুলতা এবং ডেটার মধ্যে ভুল শনাক্তকরণে প্যারিটি বিটের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
: 0
: 0
:
53
Author
Date
01-06-2025
: 0
: 0
:
94
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
১ম অধ্যায় |
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
: 0
: 0
:
48
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
২য় অধ্যায় |
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক
: 0
: 0
:
127
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
১ম অধ্যায় |
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি
: 0
: 0
:
40
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
৩য় অধ্যায় |
ফ্লিপ-ফ্লপ এবং রেজিস্টার
: 0
: 0
:
46
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
৩য় অধ্যায় |
সংখ্যা পদ্ধতির রূপান্তর
: 0
: 0
:
47
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
২য় অধ্যায় |
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক
: 0
: 0
:
63
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
৩য় অধ্যায় |
ফ্লিপ-ফ্লপ এবং রেজিস্টার
: 0
: 0
:
46
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
২য় অধ্যায় |
ডেটা কমিউনিকেশন মাধ্যম
: 0
: 0
:
54
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
৩য় অধ্যায় |
ফ্লিপ-ফ্লপ এবং রেজিস্টার
: 0
: 0
:
47
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
৩য় অধ্যায় |
সংখ্যা পদ্ধতির রূপান্তর
ডিজিটাল স্কুল কলেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম- এসসিএমএস দেশের সর্বাধুনিক পূর্ণাঙ্গ স্মার্ট স্কুল কলেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে এবং আপনার প্রতিষ্ঠানটিকে বিশ্ববাসীর কাছে আদর্শ হিসেবে উপস্থাপন করতে এসসিএমএস পরিবারের একজন গর্বিত সদস্য হোন। বিদ্যার্থীগণ এসসিএমএস এর বিশাল তথ্য ভাণ্ডার থেকে ব্লগ, বড় প্রশ্ন, ছোট প্রশ্ন, বহুনির্বাচনী প্রশ্ন, উপকরণ, ডিজিটাল বই, ইলেক্ট্রনিক্স বই, গান, কবিতা, রচনা, ছড়াসহ বিভিন্ন বিষয়ের অধ্যয়ন করতে পারবে। বিদ্যার্থীগণ এসসিএমএস এর তথ্য ভাণ্ডার ব্যবহার করে নিজেদের স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হবে সেই প্রত্যাশা এবং শুভকামনা রাখি।
Copyright 2025 School College Management System All Right Reserved.
|
Developed by Sabyasachi Bairagi