Loading...
Digital Book
Loading...
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence-AI)
এইচএসসি
|
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
|
আইসিটি বিশ্ব ও বাংলাদেশ প্রেক্ষিত:
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
মানুষের বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তাশক্তিকে কৃত্রিম উপায়ে প্রযুক্তি নির্ভর করে যন্ত্রের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলে।
কৃত্রিম বুন্ধিমত্তার ইতিহাস: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা শব্দটি ১৯৫৬ সালে জন ম্যাকার্থি (John McCarthy) প্রথম চালু করেন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জনক হলেন অ্যালান টুরিং (Alan Turing)। ১৯৫০ সালে অ্যালান টুরিং তাঁর ‘টুরিং টেস্ট’ যুগান্তকারী পরীক্ষা প্রকাশ করেন। এক কথায় 'টুরিং টেস্টের’ মাধ্যমে কোন যন্ত্রের চিন্তা করার ক্ষমতা আছে কিনা তা জানা যায়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রকারভেদ: কৃত্রিম বুন্ধিমত্তাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
1. আর্টিফিসিয়াল ন্যারো ইনটেলিজেন্স (Artificial Narrow Intelligence- ANI)
2. আর্টিফিসিয়াল জেনারেল ইনটেলিজেন্স (Artificial General Intelligence- AGI)
3. আর্টিফিসিয়াল সুপার ইনটেলিজেন্স (Artificial Super Intelligence- ASI)
আর্টিফিসিয়াল ন্যারো ইনটেলিজেন্স (Artificial Narrow Intelligence- ANI): এটি হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রথম ধাপ। যে মেশিন দাবা খেলতে পারবে সে শুধু দাবাই ভালো খেলতে পারব কিন্তু লুডু খেলা সহজ হলেও লুডু খেলতে দেয়া হলেও লুডু খেলতে পারবেনা।
আর্টিফিসিয়াল জেনারেল ইনটেলিজেন্স (Artificial General Intelligence- AGI): এটি হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্বিতীয় ধাপ। এ ধাপে কম্পিউটার মানুষের মতো চিন্তা করতে, সমস্যা সমাধান করতে, পরিকল্পনা করতে এবং নতুন পরিবেশের সাথে মানিয়ে চলার ক্ষমতা অর্জন করতে পারে।
আর্টিফিসিয়াল সুপার ইনটেলিজেন্স (Artificial Super Intelligence- ASI): এটি হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তৃতীয় ধাপ। কম্পিউটার মানুষের চেয়েও বুদ্ধিমান হয়ে চিন্তা করতে, সমস্যা সমাধান করতে, জ্ঞান অর্জন ও প্রয়োগ করতে, তথ্য বিচার বিশ্লেষণ করে জটিল সমস্যার সমাধান করতে পারে।
কৃত্রিম বুন্ধিমত্তার ইতিহাস: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা শব্দটি ১৯৫৬ সালে জন ম্যাকার্থি (John McCarthy) প্রথম চালু করেন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জনক হলেন অ্যালান টুরিং (Alan Turing)। ১৯৫০ সালে অ্যালান টুরিং তাঁর ‘টুরিং টেস্ট’ যুগান্তকারী পরীক্ষা প্রকাশ করেন। এক কথায় 'টুরিং টেস্টের’ মাধ্যমে কোন যন্ত্রের চিন্তা করার ক্ষমতা আছে কিনা তা জানা যায়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রকারভেদ: কৃত্রিম বুন্ধিমত্তাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
1. আর্টিফিসিয়াল ন্যারো ইনটেলিজেন্স (Artificial Narrow Intelligence- ANI)
2. আর্টিফিসিয়াল জেনারেল ইনটেলিজেন্স (Artificial General Intelligence- AGI)
3. আর্টিফিসিয়াল সুপার ইনটেলিজেন্স (Artificial Super Intelligence- ASI)
আর্টিফিসিয়াল ন্যারো ইনটেলিজেন্স (Artificial Narrow Intelligence- ANI): এটি হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রথম ধাপ। যে মেশিন দাবা খেলতে পারবে সে শুধু দাবাই ভালো খেলতে পারব কিন্তু লুডু খেলা সহজ হলেও লুডু খেলতে দেয়া হলেও লুডু খেলতে পারবেনা।
আর্টিফিসিয়াল জেনারেল ইনটেলিজেন্স (Artificial General Intelligence- AGI): এটি হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্বিতীয় ধাপ। এ ধাপে কম্পিউটার মানুষের মতো চিন্তা করতে, সমস্যা সমাধান করতে, পরিকল্পনা করতে এবং নতুন পরিবেশের সাথে মানিয়ে চলার ক্ষমতা অর্জন করতে পারে।
আর্টিফিসিয়াল সুপার ইনটেলিজেন্স (Artificial Super Intelligence- ASI): এটি হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তৃতীয় ধাপ। কম্পিউটার মানুষের চেয়েও বুদ্ধিমান হয়ে চিন্তা করতে, সমস্যা সমাধান করতে, জ্ঞান অর্জন ও প্রয়োগ করতে, তথ্য বিচার বিশ্লেষণ করে জটিল সমস্যার সমাধান করতে পারে।
: 0
: 0
:
113
Author
Date
04-07-2025
: 0
: 0
:
69
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
৩য় অধ্যায় |
কাউন্টার
: 0
: 0
:
115
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
২য় অধ্যায় |
কমিউনিকেশন সিস্টেমের ধারণা
: 0
: 0
:
95
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
৩য় অধ্যায় |
বাইনারি সংখ্যার যোগ-বিয়োগ
: 0
: 0
:
52
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
২য় অধ্যায় |
ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড
: 0
: 0
:
16
এইচএসসি |
বাংলা |
৩য় অধ্যায় |
কারক
: 0
: 0
:
59
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
১ম অধ্যায় |
ডাটা
: 0
: 0
:
57
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
২য় অধ্যায় |
নেটওয়ার্ক
: 0
: 0
:
52
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
৩য় অধ্যায় |
বাইনারি সংখ্যার যোগ-বিয়োগ
: 0
: 0
:
122
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
৩য় অধ্যায় |
বাইনারি সংখ্যার যোগ-বিয়োগ
: 0
: 0
:
52
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
৩য় অধ্যায় |
সংখ্যা পদ্ধতির রূপান্তর
ডিজিটাল স্কুল কলেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম- এসসিএমএস দেশের সর্বাধুনিক পূর্ণাঙ্গ স্মার্ট স্কুল কলেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে এবং আপনার প্রতিষ্ঠানটিকে বিশ্ববাসীর কাছে আদর্শ হিসেবে উপস্থাপন করতে এসসিএমএস পরিবারের একজন গর্বিত সদস্য হোন। বিদ্যার্থীগণ এসসিএমএস এর বিশাল তথ্য ভাণ্ডার থেকে ব্লগ, বড় প্রশ্ন, ছোট প্রশ্ন, বহুনির্বাচনী প্রশ্ন, উপকরণ, ডিজিটাল বই, ইলেক্ট্রনিক্স বই, গান, কবিতা, রচনা, ছড়াসহ বিভিন্ন বিষয়ের অধ্যয়ন করতে পারবে। বিদ্যার্থীগণ এসসিএমএস এর তথ্য ভাণ্ডার ব্যবহার করে নিজেদের স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হবে সেই প্রত্যাশা এবং শুভকামনা রাখি।
Copyright 2025 School College Management System All Right Reserved.
|
Developed by Sabyasachi Bairagi