Loading...
Digital Book
Loading...
বিভিন্ন প্রকার ডাটা (Data) এর বর্ণনা কর।
এইচএসসি
|
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
|
আইসিটি বিশ্ব ও বাংলাদেশ প্রেক্ষিত:
ডাটা
ডাটাকে প্রধানত ২ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-
ক. ধ্রুবক (Constant): প্রোগ্রাম চলাকালীন যে ডাটার মান কখনো পরিবর্তন হয় না বা অপরিবর্তিত থাকে, তাকে ধ্রুবক ডাটা বলে।
খ. চলক (Variable): সাধারণ অর্থে যে ডাটার মান পরিবর্তিত হয়, তাকে চলক ডাটা বলে।
উভয় (ধ্রুবক ও চলক) ধরনের ডাটাকে আবার ৩ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-
১. সংখ্যাসূচক ডাটা (Numerical Data),
২. যুক্তিমূলক ডাটা (Logical Data)
৩. অসংখ্যাসূচক ডাটা (Non-Numerical Data) ।
১. সংখ্যাসূচক ডাটা (Numerical Data): যে ডাটার সংখ্যাগত বা গাণিতিক নির্দিষ্ট মান থাকে, তাকে নিউমেরিক বা সংখ্যাসূচক ডাটা বলে।
উদাহরণ: 10, 15, -7, -22 ইত্যাদি।
সংখ্যাসূচক ডাটাকে আবার ২ ভাগে ভাগ করা হয়। যথা-
ক) পূর্ণসংখ্যার ডাটা (Integer Number) এবং
খ) দশমিক যুক্ত ডাটা (Float Number)।
ক) পূর্ণসংখ্যার ডাটা (Integer Number): যে গাণিতিক সংখ্যার মধ্যে কোন দশমিক থাকে না তাকে পূর্ণসংখ্যা বলে।
উদাহরণ: 100, 17, 20, 33 ইত্যাদি।
খ) দশমিক যুক্ত ডাটা (Float Number): যে গাণিতিক সংখ্যার মধ্যে দশমিক থাকে তাকে দশমিক যুক্ত বা রিয়াল সংখ্যা বলে।
উদাহরণ: 0.5, 13.17, -20.5, -5.00 ইত্যাদি।
২. যুক্তিমূলক ডাটা (Logical Data): সত্য-মিথ্যা, হ্যাঁ-না, ছোট-বড় ইত্যাদি বিষয়গুলো নির্ধারণ করার জন্য যুক্তিমূলক ডাটা ব্যবহার করা হয়।
উদাহরণ: Turth-False, Yes-No, On-Off ইত্যাদি।
৩. অসংখ্যাসূচক ডাটা (Non-Numerical Data): যে সকল ডেটা কোন পরিমাণ বা সংখ্যা প্রকাশ করে না তাদেরকে অ-সংখ্যাসূচক ডাটা বলে।
উদাহরণ: অক্ষর বা শব্দ (A-Z, Suman, Suma, Ruma), বাক্য (I am a student.), ছবি, গ্রাফিক্স, অডিও, ভিডিও ইত্যাদি।
অসংখ্যাসূচক ডাটাকে আবার ৩ ভাগে ভাগ করা হয়। যথা-
১. অক্ষর ডাটা (Character Data),
২. স্ট্রিং (String) এবং
৩. অবজেক্ট ডাটা (Object Data)।
অ-সংখ্যাসূচক ডাটাকে আবার ৩ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-
১. অক্ষর ডাটা (Character Data): ইংরেজি বর্ণ বা বর্ণ সমন্বয়ে গঠিত বা অঙ্কের সমন্বয়ে লিখিত ডাটাকে ক্যারেকটার ডাটা বলে।
উদাহরণ: A-Z, Suman, Suma, Ruma ইত্যাদি।
২. স্ট্রিং (String): অনেকগুলো অক্ষর যুক্ত ডাটাকে স্ট্রিং ডাটা বলে।
উদাহরণ: I am a student.
৩. অবজেক্ট ডাটা (Object Data): অক্ষর ছাড়া বিচ্ছিন্ন ছবি, অডিও, ভিডিও যুক্ত ডাটাকে অবজেক্ট ডাটা বলে।
অবজেক্ট ডাটাকে আবার ৪ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-
১। ছবি (Picture), ২। গ্রাফিক্স (Graphic), ৩। অডিও (Audio) এবং ৪। ভিডিও (Video)
ক. ধ্রুবক (Constant): প্রোগ্রাম চলাকালীন যে ডাটার মান কখনো পরিবর্তন হয় না বা অপরিবর্তিত থাকে, তাকে ধ্রুবক ডাটা বলে।
খ. চলক (Variable): সাধারণ অর্থে যে ডাটার মান পরিবর্তিত হয়, তাকে চলক ডাটা বলে।
উভয় (ধ্রুবক ও চলক) ধরনের ডাটাকে আবার ৩ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-
১. সংখ্যাসূচক ডাটা (Numerical Data),
২. যুক্তিমূলক ডাটা (Logical Data)
৩. অসংখ্যাসূচক ডাটা (Non-Numerical Data) ।
১. সংখ্যাসূচক ডাটা (Numerical Data): যে ডাটার সংখ্যাগত বা গাণিতিক নির্দিষ্ট মান থাকে, তাকে নিউমেরিক বা সংখ্যাসূচক ডাটা বলে।
উদাহরণ: 10, 15, -7, -22 ইত্যাদি।
সংখ্যাসূচক ডাটাকে আবার ২ ভাগে ভাগ করা হয়। যথা-
ক) পূর্ণসংখ্যার ডাটা (Integer Number) এবং
খ) দশমিক যুক্ত ডাটা (Float Number)।
ক) পূর্ণসংখ্যার ডাটা (Integer Number): যে গাণিতিক সংখ্যার মধ্যে কোন দশমিক থাকে না তাকে পূর্ণসংখ্যা বলে।
উদাহরণ: 100, 17, 20, 33 ইত্যাদি।
খ) দশমিক যুক্ত ডাটা (Float Number): যে গাণিতিক সংখ্যার মধ্যে দশমিক থাকে তাকে দশমিক যুক্ত বা রিয়াল সংখ্যা বলে।
উদাহরণ: 0.5, 13.17, -20.5, -5.00 ইত্যাদি।
২. যুক্তিমূলক ডাটা (Logical Data): সত্য-মিথ্যা, হ্যাঁ-না, ছোট-বড় ইত্যাদি বিষয়গুলো নির্ধারণ করার জন্য যুক্তিমূলক ডাটা ব্যবহার করা হয়।
উদাহরণ: Turth-False, Yes-No, On-Off ইত্যাদি।
৩. অসংখ্যাসূচক ডাটা (Non-Numerical Data): যে সকল ডেটা কোন পরিমাণ বা সংখ্যা প্রকাশ করে না তাদেরকে অ-সংখ্যাসূচক ডাটা বলে।
উদাহরণ: অক্ষর বা শব্দ (A-Z, Suman, Suma, Ruma), বাক্য (I am a student.), ছবি, গ্রাফিক্স, অডিও, ভিডিও ইত্যাদি।
অসংখ্যাসূচক ডাটাকে আবার ৩ ভাগে ভাগ করা হয়। যথা-
১. অক্ষর ডাটা (Character Data),
২. স্ট্রিং (String) এবং
৩. অবজেক্ট ডাটা (Object Data)।
অ-সংখ্যাসূচক ডাটাকে আবার ৩ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-
১. অক্ষর ডাটা (Character Data): ইংরেজি বর্ণ বা বর্ণ সমন্বয়ে গঠিত বা অঙ্কের সমন্বয়ে লিখিত ডাটাকে ক্যারেকটার ডাটা বলে।
উদাহরণ: A-Z, Suman, Suma, Ruma ইত্যাদি।
২. স্ট্রিং (String): অনেকগুলো অক্ষর যুক্ত ডাটাকে স্ট্রিং ডাটা বলে।
উদাহরণ: I am a student.
৩. অবজেক্ট ডাটা (Object Data): অক্ষর ছাড়া বিচ্ছিন্ন ছবি, অডিও, ভিডিও যুক্ত ডাটাকে অবজেক্ট ডাটা বলে।
অবজেক্ট ডাটাকে আবার ৪ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-
১। ছবি (Picture), ২। গ্রাফিক্স (Graphic), ৩। অডিও (Audio) এবং ৪। ভিডিও (Video)
: 0
: 0
:
112
Author
Date
27-10-2025
: 0
: 0
:
78
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
১ম অধ্যায় |
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি
: 0
: 0
:
76
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
৩য় অধ্যায় |
ফ্লিপ-ফ্লপ এবং রেজিস্টার
: 0
: 0
:
103
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
১ম অধ্যায় |
রোবট
: 0
: 0
:
110
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
১ম অধ্যায় |
বায়োমেট্রিক্স
: 0
: 0
:
84
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
১ম অধ্যায় |
টেলিমেডিসিন
: 0
: 0
:
84
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
৩য় অধ্যায় |
সংখ্যা পদ্ধতির রূপান্তর
: 0
: 0
:
89
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
১ম অধ্যায় |
ই-লার্নিং
: 0
: 0
:
84
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
২য় অধ্যায় |
নেটওয়ার্ক
: 0
: 0
:
85
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
১ম অধ্যায় |
ই-কমার্স
: 0
: 0
:
81
এইচএসসি |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি |
১ম অধ্যায় |
ফ্রিল্যান্সর
ডিজিটাল স্কুল কলেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম- এসসিএমএস দেশের সর্বাধুনিক পূর্ণাঙ্গ স্মার্ট স্কুল কলেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে এবং আপনার প্রতিষ্ঠানটিকে বিশ্ববাসীর কাছে আদর্শ হিসেবে উপস্থাপন করতে এসসিএমএস পরিবারের একজন গর্বিত সদস্য হোন। বিদ্যার্থীগণ এসসিএমএস এর বিশাল তথ্য ভাণ্ডার থেকে ব্লগ, বড় প্রশ্ন, ছোট প্রশ্ন, বহুনির্বাচনী প্রশ্ন, উপকরণ, ডিজিটাল বই, ইলেক্ট্রনিক্স বই, গান, কবিতা, রচনা, ছড়াসহ বিভিন্ন বিষয়ের অধ্যয়ন করতে পারবে। বিদ্যার্থীগণ এসসিএমএস এর তথ্য ভাণ্ডার ব্যবহার করে নিজেদের স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হবে সেই প্রত্যাশা এবং শুভকামনা রাখি।
Copyright 2025 School College Management System All Right Reserved.
|
Developed by Sabyasachi Bairagi